প্রত্যন্ত অঞ্চলে বেড়ে উঠা ফেরদৌসি বেগমের সফলতার গল্প
সুনামগঞ্জ জেলার সদর উপজেলার গৌরারং ইউনিয়নের পুরান লক্ষনশ্রী গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলে বসবাস করেন ফেরদৌসী বেগম। উনার স্বামী এবং তিন সন্তান রয়েছে। ফেরদৌসী বেগম এর সংসারে আয় উপার্জনকারী ব্যক্তি হলেন উনার স্বামী শাহাফিজুর রহমান। শাহাফিজুর রহমান একজন রিকশাচালক।সামান্য রিকশা চালিয়ে সংসার চালানো খুব কস্টকর হয়ে পড়ে। খুব অভাব অনটনে দিন কাটে তাদের। সেই সময় কৃষি বিপণন অধিদপ্তর এবং IDE বাংলাদেশ এর সমন্বয়ে পুরান লক্ষনশ্রী গ্রামে ঝরে পড়া নারীদের নিয়ে একটি প্রশিক্ষন এর ব্যবস্থা করা হয়। ভার্মি কম্পোস্ট সার গ্রামের অন্যান্য নারীরা ও ভার্মি কম্পোস্ট সার তৈরিতে ব্যস্ত থাকে। ভার্মি কম্পোষ্ট সার তৈরীর প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে ফেরদৌসি বেগম ভার্মি কম্পোস্ট সার তৈরি করার সিদ্ধান্ত বেছে নেন। এরপর থেকেই শুরু হয় তার জীবনের যাত্রা। কৃষি বিপণন অধিদপ্তর, সুনামগঞ্জ ভার্মি কম্পোষ্ট সার বিপণনের জন্য এসিআই কোম্পানীর সাথে সংযোগ স্থাপন করে দেয়। এসিআই কোম্পানী তাকে ভার্মি কম্পোস্ট এর উপর (কেচোঁ) দিয়ে সাহায্য করে। ভার্মি কম্পোস্ট এর মূল উপকরণ হলো কেঁচো।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস